Posted on 18th August, 2024 (GMT 09:01 hrs)
Updated on 18th August, 2024 (GMT 19:23 hrs)
ABSTRACT
The article discusses the concept of “Babatantra“, focusing on a critique of patriarchal authority in the context of rape culture in India and the author’s first-personal self-reflexivity (that reveals the phallogocentric mindset) on their complicity in such systems. The author uses biblical references, particularly the story of Jesus and the adulterous woman, to explore themes of confession and gendered violence such as rape. The piece also touches on political activism and the infiltration of movements by installed harmful elements. The author emphasizes the importance of recognizing one’s own flaws through self-criticism and maintaining vigilance against internalized forms of dominance.
০। ব্যভিচার ও স্বীকারোক্তিঃ ঈশদূতের সুসমাচার
যিশু তখন অলিভ পর্বতে কথাবার্তা কইছিলেন অনুগামীদের সঙ্গে। এমন সময় একদল লোক এক নারীকে পেটাতে পেটাতে নিয়ে হাজির হয় তাঁর সামনে। সেই উন্মত্ত জনতা প্রশ্ন করে, “এই ব্যভিচারিণীকে কী শাস্তি দেওয়া উচিৎ?” যিশু মাটিতে বসে পড়লেন। কিসব আঁক কাটতে শুরু করলেন মাটির ওপর আঙুল দিয়ে। কিছুক্ষণ পর তিনি বললেন, “তোমরা যারা কেউ কোনোদিন (মনেও মনেও ব্যভিচারের মতো) পাপ করোনি, একমাত্র তারাই ওই মেয়েটিকে মারতে পারো।” আর কোনো কথা না বলে সেই মারমুখি জনতা পালিয়ে গেলো (যোহন, ৭ঃ৫৩-৮ঃ১১)।
ঈশদূতের কোমল অঙ্গুলিছোঁয়া লিখন তখন বাণী হয়ে উঠলো। লৈখিক আর মৌখিকের গুলিয়ে দেওয়া তফাতে তৈরি হলো আইন, যা নিয়ে যিশু এই ঘটনার একটু আগেই কথা কইছিলেন— তৈরি হলো “ব্যাবধান” (differAnce—পরিভাষা প্রবাল দাশগুপ্ত)। কী এই “ব্যাবধান”? পাঠক, খেয়াল করবেন ঈশদূতের কর্মপরম্পরাঃ ১)প্রথমে মুখে কইছিলেন আইন নিয়ে; ২)সে কাজ মুলতুবি (defer) রাখলেন ক্রোধান্বিত জনতার দাবিতে; ৩) জনতার রোষান্বিত অভিযোগ শুনলেন পবিত্র নীরবতায়1; ৪) মাটিতে লিখতে শুরু করলেন (নবীন আইন তৈরির প্রাক্মুহূর্ত, যেখানে পুরোনো মোজেসীয় আইনের সঙ্গে তফাৎ/differ করছেন2; ৫)তারপর মুখে বলছেন তাঁর সুসমাচার; ৬) এইখান থেকেই ধরতাই নিয়ে আমি আমার রক্তমাংসের স্বীকারোক্তি বা কনফেশন শুরু করলাম।
১। পুং অপরাধীর হলফনামা
আয়নার সামনে দাঁড়াই পুং-আমি। বোঝার চেষ্টা করি নিজের ভেতরে লুকিয়ে থাকা পুংতান্ত্রিক কর্তৃত্বপরায়ণতাকে—- নিজের মধ্যের ফ্যাসিজমকে, বাবাতন্ত্রকে। আয়নায় দেখি ম্যাচো পুং-আমির দাঁত-নখ বেরিয়ে আসছে। ফেবুতে কিছুদিন আগের পোস্টে এই হিংসক আমিকেই উপস্থাপিত করেছিলাম। গোটা চারেক জৈবিক পুরুষের লাইকস জুটেছিলো। আদপে ফেবুতে নানান ঘটনার লহরের পর লহর ওঠে, তারপর তা মিলিয়ে যায়–লোকে ভুলেও যায়। ফেবুর পরিসর বড়ই তাৎক্ষনিক। ক্ষণিকতার বিপ্লবিয়ানায় ভোলেবাবা জনগণ হিংস্রতার ইতিহাসকে ভুলতে ভুলতে….
“ওহে অপাপপুরুষ, দীনহীন আমি এসেছি পাপের কূলে–“
কে এই অপাপপুরুষ? নেই তো! আজ অব্দি এই গ্রহের ইতিহাস হিংস্রতার ইতিহাস…
The history of all the hitherto existing societies is the history of violence…
অতএব, আমি রাত দখলের আন্দোলনে যাই নি। কেন? হিপোক্রেসি করে বিধৌত তুলসীপত্র হিসেবে হয়ে ওঠার কোনো দায় বা কুইচ্ছে নেই। কেননা, আমি স্বয়ং নারীনির্যাতনকারী। কতই না অত্যাচার করেছি নাকি আমার বৌ এবং প্রেমিকাদের। আমার বৈধ বৌকে জিজ্ঞেস করুন অথবা আমার হিংসক আচরণের কথা আমার বিচ্ছিন্ন প্রেমিকাদের–টের পাবেন আমার মিসোজেনিস্ট স্ব-হিংসক চরিত্র। অথচ, আক্ষেপের বিষয়, আমার মতো ফ্যালনা অধ্যাপকের নাম মি টু আন্দোলনে ওঠেনি, তাহলে পুংতান্ত্রিক শ্লাঘা (সেলিব সেলিব ভাব) আসতো। আমার এই নপুংসকতার মধ্যেই পুং-সকতার সজীব বীজ লুকিয়ে আছে। তাই, সারারাতের প্রতিবাদ করনেওলাদের কাছে আমার সবিনয় চেতাবনি: আমাদের মতো পুংবাদীদের আর হিঁদুত্ববাদীদের থেকে স-তার্কিক দূরত্ব বজায় রাখুন। আমার মতো অ-মানুষকে ঘাড় ধরে বের করে দিন।
স্বীকারোক্তির সত্যিঘরের লীলেখেলা: “চির জীবন শূন্য খোঁজা” এখানে দেখুন⤡
২। এপার-ওপার বাংলা (যদিও কোনো এপার-ওপার নেই)
(১৮ই আগস্ট, ২০২৪। ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ম্যাচ হওয়ার কথা সল্টলেক স্টেডিয়ামে। মুখ্যমন্ত্রী তথা পুলিশমন্ত্রীর আশঙ্কা ছিলো (ইন্টেলিজেন্সের খবর ছিলো) যে সল্টলেক স্টেডিয়ামে জনতার মধ্যে থেকে তাঁর বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করা হবে। তাই সত্বর ডার্বি বাতিল করে ফেলা হলো। এরপর দুই বাংলার তিন দলঃ মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গল ও মহামেডান স্পোর্টিং কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পথে-পথে স্লোগান তুললোঃ
“ঘটি-বাঙাল এক স্বর, জাস্টিস ফর আর জি কর!”
“এক হয়েছে বাঙাল-ঘটি, ভয় পেয়েছে হাওয়াই চটি!”
সাম্প্রতিক বাংলাদেশ অভ্যুত্থান পরবর্তী পশ্চিমবঙ্গে এ এক অভূতপূর্ব সমন্বয় দেখলাম।)
“The worst illiterate is the political illiterate, he doesn’t hear, doesn’t speak, nor participates in the political events. He doesn’t know the cost of life, the price of the bean, of the fish, of the flour, of the rent, of the shoes and of the medicine, all depends on political decisions. The political illiterate is so stupid that he is proud and swells his chest saying that he hates politics. The imbecile doesn’t know that, from his political ignorance is born the prostitute, the abandoned child, and the worst thieves of all, the bad politician, corrupted and flunky of the national and multinational companies.” ― Bertolt Brecht
একজন রাজনৈতিক জন্তু (zoon politikon) হিসেবে কইছি: ছাত্র-আন্দোলনও “রাজনৈতিক” আন্দোলন। রাজনৈতিকতা অতিব্যাপ্ত– “রাজনৈতিক” দলেই শুধু সীমাবদ্ধ নয় (খুবই পুরোনো বিতর্ক–৬৮র পারিতে ছাত্র আন্দোলন নিয়ে এমন কথা উঠেছিলো)।
এখানে যেটা বলার, কোটা নিয়ে যে ফুলকি দেখা গেছিলো তার “অতিদেশ” (রণজিৎ গুহ ব্যবহৃত পাণিনীয় পরিভাষা। উনিশ শতকের কৃষক আন্দোলন নিয়ে কথা কইতে গিয়ে গুহ ফুলকি থেকে অগ্নিশিখা বোঝাতে এমন পরিভাষা ব্যবহার করেছেন। অর্থ expansion) ঘটেছে। পরবর্তী পর্যায়ে, যেমন সব আন্দোলনেই শাসক করে থাকে, অহিংস আন্দোলনে ঘুসপেটিয়া হিংসকদের ঢুকিয়ে দেয় অন্তর্ঘাত ঘটাতে, এখানেও সেটা ঘটেছে এবং কিছু সুবিধেবাদী তার সুযোগ নিয়েছে। রক্তস্নাত এই স্বতঃস্ফূর্ত অথচ অসংগঠিত রাজনৈতিক আন্দোলনে এমন কিছু লোক ঢুকে পড়ে (নাকি ঢোকানো হয় ) বদনামী করার তাগিদে। অন্তর্ঘাত এবং approver- দের দাপট (ইতিহাসের সাক্ষ্য তাই বলে–সে দাঁতোর গিলোটিনে মাথা দেওয়াই হোক, ফানি ঘোষের বিশ্বাশঘাতকতাই হোক বা নকশাল আন্দোলনে মানুদার সৌজন্যে রঞ্জিত গুপ্ত-দেবী রায়- রুনু গুহনিয়োগীর নকশায় নকশালদের মধ্যে লুম্পেন ঢুকিয়ে দেওয়াই হোক।)
এ ব্যাপারে আপাত-উল্টো অথচ জড়িত বক্তব্যও আছে।
SOCRATES: But why, my dear Crito, should we care about the opinion of the many? Good men, and they are the only persons who are worth considering, will think of these things truly as they occurred.
CRITO: But you see, Socrates, that the opinion of the many must be regarded, for what is now happening shows that they can do the greatest evil to anyone who has lost their good opinion.
SOCRATES: I only wish it were so, Crito; and that the many could do the greatest evil; for then they would also be able to do the greatest good—and what a fine thing this would be! But in reality they can do neither; for they cannot make a man either wise or foolish; and whatever they do is the result of chance.

দার্শনিক শাসকের কথা যাঁরা কন, এটা তাঁদেরই মতামত। তার মানে কি এই যে জনতার অভ্যুত্থান তাহলে সবসময়ই মায়ের ভোগে যাবে? এর উত্তর আমার জানা নেই। আপাতত এটুকুই কইতে পারি: খ্যামতালোভীর বিশৃঙ্খল chaosophy- তে মগ্ন হয়ে site of vandalism তয়ের করা আর ইতিবাচক নৈরাজ্যবাদ বা anarchism -এর তফাতটা সমঝে নিতে হবে। ব্যাপারটা অনেকটা সিসিফাসের নিরন্তর পাথর ঠেলার মতোই সংঘটন:
মনের মধ্যে নিরবধি শিকল গড়ার কারখানা।
একটা বাঁধন কাটে যদি বেড়ে ওঠে চারখানা।।
কেমন ক’রে নামবে বোঝা, তোমার আপদ নয় যে সোজা–
অন্তরেতে আছে যখন ভয়ের ভীষণ ভারখানা।।
রাতের আঁধার ঘোচে বটে বাতির আলো যেই জ্বালো,
মূর্ছাতে যে আঁধার ঘটে রাতের চেয়ে ঘোর কালো।
ঝড়-তুফানে ঢেউয়ের মারে তবু তরী বাঁচতে পারে,
সবার বড়ো মার যে তোমার ছিদ্রটার ওই মারখানা।।
পর তো আছে লাখে লাখে, কে তাড়াবে নি:শেষে।
ঘরের মধ্যে পর যে থাকে পর করে দেয় বিশ্বে সে।
কারাগারের দ্বারী গেলে তখনি কি মুক্তি মেলে।
আপনি তুমি ভিতর থেকে চেপে আছ দ্বারখানা।।
শূন্য ঝুলির নিয়ে দাবি রাগ ক’রে রোস্ কার ’পরে।
দিতে জানিস তবেই পাবি, পাবি নে তো ধার ক’রে।
লোভে ক্ষোভে উঠিস মাতি, ফল পেতে চাস রাতারাতি–
আপন মুঠো করলে ফুটো আপন খাঁড়ার ধারখানা।।
(এই বয়ানগুলো ফেসবুক থেকে জড়ো করা। এ সবই ফেসবুক অজানা কারণে উড়িয়ে দিয়েছে, নিষিদ্ধ করে দিয়েছে। )


সংযোজনঃ
এরম পোস্ট উড়ে যাওয়ার ঘটনা আমার অভিজ্ঞতায় নতুন কিস্যু নয়।
১৩ই মার্চ, ২০২৪-এ আমি ফেবুতে একটি পোস্ট করি⤡। বর্তমান প্রসঙ্গে সম্পাদিত অবস্থায় সেই পোস্টটি নিচে হাজির করছিঃ
বর্বর নরখাদক পুঁজিবাদের বিরুদ্ধে লড়তে গিয়ে মুকেশ আম্বানির জামাইয়ের বাপ অজয় পিরামলের⤡ পোঙায় লাগতে গিয়ে দু’ দুটো কেস খেয়ে গেছি। পিরামল তার ল’ ফার্ম্ মারফৎ আমার বিরুদ্ধে বোম্বে হাইকোর্টে ১০০ কোটি টাকার মানহানির মোকদ্দমা করেছে; অপিচ নিরন্তর তেনার মানহানি চালিয়ে যাওয়ার জন্য ৬ মাসের কারাবাস আর ২ হাজার টঙ্কা জরিমানা করে দিলো। আমি নাকি মহামান্য আদালতের অবমাননা করেছি। এরা চেষ্টা করলো “জিও-ব্লকিং”-এর মাধ্যমে আমাদের এসব বিষয়ের ওপর পোস্ট (টুইটার, লিঙ্কডিন এবং ফেসবুক থেকে) স্রেফ মুছে দিতে। কিন্তু সেরকম কোনো ব্যান এই ভিপিএন-যুক্ত সাইবার যুগে আর কাজ করে না। ফলে, দুশমনের চেষ্টা ব্যর্থ হলো। দেখে নিন তার কিছু নিদর্শনঃ
THE CHOSEN ONES IN INDIAN POLITICAL ECONOMY: A CASE STUDY OF THE DHFL SCAM VIEW HERE ⤡
এইসব মামলা মোকদ্দমার ধাক্কা আমাকে এবং আমার পরিবারকে সামলাতে হয়েছে। কেউ বিশ্বেস করেনি। ভেবেচে, আমি persecutory paranoia-য় আক্রান্ত।
আরো কিছু নথি-নমুনা ইত্যাদিঃ
পীড়া-মল-এর পীড়া আর নরখাদক পুঁজিবাদ VIEW HERE ⤡
নিজেই হাসিমজা করে এই ধমকিহুমকি সামলে নিলাম (কেননা শমন পাঠানোর হিম্মত ছিলো না insider trader, Flashnet Scam-এর হত্তাকত্তা এবং environmental terrorist পিরামলের) কিন্তু, পিরামল আর বিজেপির নানান কুচ্ছো (যেমন, বিজেপি আর দাউদ ইব্রাহিমের অশুভ আঁতাত)নিয়ে নানান RTIs করার জন্য ডাক পড়লো সুপ্রিম কোর্টে। নিজেই সওয়াল করলুম ভিডিও কনফারেন্সে–।
এগুলো আপনাদের জানিয়ে রাখলুম এই কারণে যে বিচিপির মতোন “অহিংস” (?) দল যা কিছু তাই করতে পারে। ক্যারাভ্যানের classified report অনুযায়ী গোধর্যয় ট্রেনে আগুন লাগিয়ে হিঁদুত্ববাদীরা হিঁদু করসেবকদের পুড়িয়ে মেরেছিলো। গোধরা-পরবর্তী সময়ে নিজের দলের প্রতিবাদী হারিন পাণ্ডিয়াকে সুপারি দিয়ে যারা মারতে পারে এবং পাণ্ডিয়ার সুপারি কিলার সোরাহবর্দিকেও যারা প্রমাণ লোপাটের জন্য খুন করতে পারে, তারা যা কিছু তাই করতে পারে। কাশ্মীরের প্রাক্তন রাজ্যপাল সতপাল মালিকের বয়ান-অনুযায়ী পুলয়োমায় ৪০ জন সৈনিককে ইচ্ছাকৃত ভাবে খুন করা হয়েছিলো স্রেফ সিমপ্যাথি ভোট বাগানোর তাগিদে। তাহলে, “হিন্দু খতরে মে হায়” নাড়া তোলার মানে কী?
কিন্তু, এখন পিছপা হওয়ার সময় নয়: চিত্তকে ভয়শূন্য রাখুন (এটাকে আদেশ বা উপদেশ হিসেবে নেবেন না প্লিজ–এটা অনুরোধ মাত্তর) এদের অঘোষিত জরুরি অবস্থায় কি করিতে হইবে আর হইবে না, সেটা মালুম থাকে না আর ঘোষিত জরুরি অবস্থায় তার উল্টোটা ঘটে। তাই ৭৫-৭৭-এর জরুরি অবস্থার সঙ্গে এই ভয়াবহতার খাপে খাপ তুলনা করা চলে না।
বি:দ্র: এইসব যাবতীয় তথ্য বা সত্যের দাবি নথিপত্তর ( এক্কারে ১৮৭২ সালের Evidence এ্যাক্টো মেনে) সমেত এই ওয়েবসাইটের “এ্যাক্টিভিটিস” বর্গে অনায়াসে পেয়ে যাবেন।
যদি আপনাদের ইচ্ছে হয়, যদি মনে হয় পুঁজিবাদের দুর্ভেদ্য দুর্গে.০০০০০০০০০০০০১%: আঘাত করতে পেরেছি, তাহলে পিটিশনের লিঙ্কে:
গিয়ে একটা সই মেরে দিতে পারেন। কৃতার্থ তথা কৃতজ্ঞ থাকবো।
(অভিজিৎ মুক্তধারার বাঁধে একটা ছোট্ট ছ্যাঁদা খুঁজে পেয়ে পুরো নিসর্গনাশক বাঁধের পুরোটাই ধ্বসিয়ে দিয়েছিলো আর নিজেও ভেসে গেছিলো!
Ring the bells that still can ring
Forget your perfect offering
There is a crack, a crack in everything
That’s how the light gets in…. আচ্ছা, এই গানকে কি আকরণতন্ত্রের ছ্যাঁদা বের করা গ্যোডেলের অসম্পূর্ণতার উপপাদ্যের সঙ্গে মেলানো যায়? বা, Wangari Maathai এর বলা এই গপ্পোটা?
সবশেষে কই, দীর্ঘদিন ফেবুতে নিস্ক্রিয় থাকার দরুন আমার ৫০০০ বন্ধুর অনেকেই কেটে পড়েছেন; আবার অনেক মৌলবাদীদের আম্মোও তাড়িয়েছি। অতএব, সুকুমার রায়কে মনে রেখে কই:
বিধি মোর ভালে হায় কি লিখিল
আজ রাত্রে একি বিপদ ঘটিল।
(…)
আসে যদি কেহ রাত্রি দ্বিপ্রহরে—
ঠেকাব কেমনে একাকী তাহারে?
স্বর্গ হতে কহ দেবগণ সবে
আজি এ সঙ্কটে কি উপায় হবে?
যম হস্তে আজি না দেখি নিস্তার
সুযুক্তি তাহার কহ সবিস্তার
শুন দেবাসুর গন্ধর্ব কিন্নর—
মানব দানব রাক্ষস বানর।
শুন সর্বজনে মোর মৃত্যু হলে
শোকসভা ক’রো তোমরা সকলে।
আরো দেখুনঃ
হিংস্রতা, হিংস্রতাঃ মোকাবিলা, মোকাবিলা! এখানে দেখুন⤡
যযাতি আর বাবর কমপ্লেক্স এখানে দেখুন⤡
The Gang of Rapists: The Bharatiya Janata Party VIEW HERE ⤡
When Rapists are Scot-Free…VIEW HERE ⤡
অন্তিম টীকা
- ১। There is no path which departing from my object-state can lead the Other to my transcendence. Attitudes, expressions, and words can only indicate to him other attitudes, other expressions, and other words. Thus language remains for him a simple property of a magical object—and this magical object itself. It is an action at a distance whose effect the Other exactly knows. Thus the word is sacred when I employ it and magic when the Other hears it. Thus I do not know my language any more than I know my body for the Other. I can not hear myself speak nor see myself smile. The problem of language is exactly parallel to the problem of bodies, and the description which is valid in one case is valid in the other. (Sartre, Being and Nothingness, p. 374) ↩︎
- তলস্তয় লিখছেন: “But it never had occurred to me that Jesus had propounded, clearly and precisely, new laws. I did not see that in the passage where Jesus declares, “Ye have heard that it was said…. But I say unto you,” he formulated a series of very definite commandments—five entirely new, counting as one the two references to the ancient law against adultery.” (My Religion, অধ্যায় ৬, ১৮৮৪) ↩︎

2 Comments